ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র ঘোষণা আদালতের
প্রকাশিত: ১৬:৩৩, ২৭ মার্চ ২০২৫

ইশরাক হোসেন।
২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হওয়া ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচনে বিএনপি দলীয় প্রার্থী ইশরাক হোসেনকে জয়ী ঘোষণা করেছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে দায়িত্বপ্রাপ্ত ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ মো. নুরুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।
আদেশে নৌকা প্রতীক নিয়ে সাবেক মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপসকে মেয়র হিসেবে সরকারের গেজেট বাতিল করা হয়। ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
ইশরাক হোসেনের উপস্থিতিতে আদালতে রায় ঘোষণা করা হয়।
অনিয়ম, দুর্নীতি ও অগ্রহণযোগ্যতার অভিযোগে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচন ও ফলাফল বাতিল চেয়ে ২০২০ সালের ৩ মার্চ মামলা করেছিলেন মেয়র প্রার্থী ইশরাক হোসেন।
মামলায় তৎকালীন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদা, রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আবদুল বাতেন ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসসহ মোট আটজনকে বিবাদী করা হয়।
ইশরাকের আইনজীবী তাহেরুল ইসলাম তৌহিদ বলেন, অনিয়ম, দুর্নীতি ও অগ্রহণযোগ্যতার অভিযোগে আমরা নির্বাচন বাতিল চেয়ে মামলা করেছিলাম। তাকে মেয়র হিসেবে ঘোষণার আবেদন করেছিলাম। আদালত আজ আমাদের পক্ষে রায় দিলেন। ইসরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আতিকুল ইসলাম উত্তরে ও ফজলে নূর তাপস দক্ষিণের মেয়র নির্বাচিত হন। নির্বাচন কমিশন ২ ফেব্রুয়ারি ভোটের গেজেট প্রকাশ করেন। তারা শপথ গ্রহণ করে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর তাদের মেয়র পদ থেকে বহিস্কার করা হয়।
গত বছর ১৬ অক্টোবর রাতে রাজধানীর মহাখালী ডিওএইচএস এলাকা থেকে সাবেক মেয়র আতিককে গ্রেফতার করে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ। পরে তাকে বিভিন্ন মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয় এবং রিমান্ডে নেওয়া হয়। বর্তমানে তিনি কারাগারে আছেন।
এদিকে সাবেক মেয়র তাপসের কোনো হদিস নেই। বিভিন্ন সূত্র দাবি করছে, তিনি শেখ হাসিনা সরকারের পতনের আগেই দেশ ছেড়েছেন।
নির্বাচনি আইন অনুযায়ী ফলাফলের গেজেট প্রকাশের ৩০ দিনের মধ্যে নির্বাচনি ট্রাইব্যুনালে সংক্ষুব্ধ প্রার্থী বা তার মনোনীত ব্যক্তিকে আবেদন করতে হয়। মামলার পর পরবর্তী ১৮০ দিনের মধ্যে তা নিষ্পত্তি করবেন ট্রাইব্যুনাল। সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি রায়ে খুশি না হলে ৩০ দিনের মধ্যে তিনি নির্বাচনি আপিল ট্রাইব্যুনালে যেতে পারবেন। নির্বাচনি আপিল ট্রাইব্যুনাল ১২০ দিনের মধ্যে আপিলটি নিষ্পত্তি করবেন।#
- ৮ সপ্তাহের আগাম জামিন পেলেন নিক্সন চৌধুরী
- প্রকাশ হলো ধর্ষণের সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদণ্ডের গেজেট
- ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, ডিএনএ টেস্ট বাধ্যতামূলক
- এসিআইকে কোটি টাকা জরিমানা, দুই দিনে পণ্য সরিয়ে ফেলারও নির্দেশ
- নিক্সনের বিরুদ্ধে মামলা
- শেখ হাসিনার গাড়িবহরে হামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
- মানবতাবিরোধী অপরাধ
কায়সারের মৃত্যু পরোয়ানা ট্রাইব্যুনালে পৌঁছেছে - হাইকোর্টে নিক্সন চৌধুরী
- ‘ধর্ষণের ঘটনায় সালিশ বৈঠক কেন অবৈধ নয়’
- গাড়ি চালকের ২৪টি ফ্ল্যাট, ৩টি বাড়ি
- ভিপি নুরের বিরুদ্ধে মামলা, পিবিআইকে প্রতিবেদন জমার নির্দেশ
- রিফাত হত্যা মামলায় আরো ৬ জনের কারাদন্ড
- পাপিয়া দম্পতির ২৭ বছরের কারাদণ্ড
- স্বাস্থ্য অধিদফতরের সেই গাড়িচালক র্যাবের হাতে আটক
- ৩২ বছরের মামলা ৩ মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ